যেসু যখন শিশুরূপে ছিলেন, একদিন আমি তার পোশাক পরিবর্তন করতে যাই। হঠাত্ তাঁর ছোট হাতে ও পায়ে গভীর ঘা দেখতে পেলাম যার থেকে অনেক রক্ত বের হয়ে আসছিল।
আমি তোমার দেহদেশে নজরে পড়লাম, এবং একটি বৃহৎ ঘাত থেকেও অনেক রক্ত বের হচ্ছিল। আমি রোতে লাগলাম, আর আমি চিরন্তন পিতাকে তাঁকে জীবন নিতে বলিনি।
তখনই সে মোমেন্টে মহান্ আকাশী আমার কাছে প্রকাশ করলেন যে, আমার ছেলের কতটা দুঃখ ভোগ করতে হবে এবং তার ঘা কতগুলো আত্মাকে রক্ষা করবে।
আমি তখন হাঁ, পূরণ করে দিলাম, আমার সকল জীবন-কে প্রেমে আর্পণ করলাম, যাতে মহান্ আকাশী তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করতে পারেন।
তখন আমার ছেলে আবার সুন্দর ও প্রভাতময় হয়ে উঠলো。(পাউজ) দুঃখ আর আমার হৃদয়ে থেকে যায়নি"।